হাবিপ্রবি, দিনাজপুর প্রতিনিধি:
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ এন্ড ট্রনিং (আইআরটি) এর আয়াজন প্রশাসনিক কর্মকর্তাবদর জন্য “অফিস ব্যবস্থাপনা” বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়ছ। আজ সকাল সাড় ৯ টায় বিশ্ববিদ্যালয়র আইআরটি কনফারন্স রুম উক্ত প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বাধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এত প্রধান অতিথি হিসব উপস্থিত ছিলন হাবিপ্রবির মাননীয় ভাইস-চ্যান্সলর প্রফসর ড. এম. কামরুজ্জামান, সভাপতিত্ব করন আইআরটি এর পরিচালক প্রফসর ড. এস. এম. হারুন-উর-রশীদ, সঞ্চালনা করন আইআরটি এর সহযাগী পরিচালক প্রফসর ড. মাঃ সুলতান মাহমুদ। রিসার্স পার্সন হিসব উপস্থিত ছিলেন বাংলাদশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানজমট (বিআইএম) এর উর্ধতন ব্যবস্থাপনা উপেদষ্টা ও বিভাগীয় প্রধান এম. আমিনুর।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যর শুরুত মাননীয় ভাইস-চ্যান্সলর প্রফসর ড. এম. কামরুজ্জামান উপস্থিত সকলক পবিত্র রমজান মাস ও স্বাধীনতার মাসর শুভছা জানান। তিনি গভীর শ্রদ্ধার সাথ স্মরণ করন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালর ১৫ আগস্ট শাহাদাত বরণকারী সকল শহিদ, মহান মুক্তিযুদ্ধ ৩০ লক্ষ শহিদদের। তিনি বলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সুদীর্ঘ ২৪ বছর লড়াই, সংগ্রাম, জেল, জুলুম, ও নির্যাতন সহ্য কর স্বাধীন বাংলাদশ প্রতিষ্ঠা করছিলন। ৪৬৮২ দিন তিনি জেলখানায় কাটিয়েছেন, পরিবারক বঞ্চিত করেছেন। লক্ষ্য ছিল পথিবীর মানচিত্র স্বাধীন সার্বভৌম ও সম্মানজনক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা এবং অনেক ত্যাগের বিনিময় লক্ষ্য তিনি অর্জন করেছেন। স্বাধীনতার পর তিনি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশকে সােনার বাংলা হিসেবে দেখতে চেয়ছিলন। ১৯৭৫ সালর ১৫ আগস্ট জাতীয় ও আন্তর্জার্তিক চক্রের সহযাগিতার মাধ্যমে জাতির পিতা কে সপরিবার হত্যা করে স্বাধীনতাবিরাধী শক্তি সানার বাংলা বিনির্মাণর এই পথ রুদ্ধ কর, এটি ছিল পথিবীর ইতিহাসর জঘন্যতম হত্যাকান্ড। আমরা এই হত্যাকান্ডর তীব্র নিদা জানাই। সইদিন ঘাতকদর হাত থক ভাগ্যক্রমে বেচে যান বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সােনার বাংলা বিনির্মাণ নিজক উৎসর্গ করছন জাতির পিতার যাগ্য উত্তরসরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৭৭ বছর বয়সও তিনি নিরলসভাব কাজ কর যাছন, দশর কল্যাণ আত্মনিয়াগ করছন। বিশষ কর ২০০৯ সাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয়বার সরকার গঠনের পরই শুদ্ধাচারর তথা রাষ্ট্রীয় শাসনব্যবস্থা কতটা স্বছ করা যায় সেটি নিয়ে তিনি কাজ করছন। এটির প্রধান লক্ষ্য হলা স্বছতা, জবাবদিহিতা ও অংশগ্রহণমলক প্রশাসন ব্যবস্থা গড় তােলা। এরই ধারাবাহিকতায় প্রশাসন গতিশীলতা নিয় আসার লক্ষ্য ই-নথি বাস্তবায়নর পর বর্তমান ডি-নথির মাধ্যম বিভিন কর্মকান্ড সম্পাদন করা হছ। এর ফল অফিস ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। তিনি বলেন প্রশাসন এক সময় লাল ফিতার দরাত্ম্য তথা ¯বিরতা ছিল, এর থেকে মুক্তি দিয়েছে ডি-নথি। ডি-নথির মাধ্যম যেকোনো সময় যেকােনো স্থান থেকেই অফিসের কাজ করা যাব। এর মুল উদ্দ্যেশ্য হলা প্রশাসন গতিশীলতা নিয়ে আসা। এর ফল কাথাও কান ফাইল আটক রাখার সুযাগ নই এবং ফাইলর সাথ জড়িত সকলই এটি ট্র্যাকিং করত পারবন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শাসক হিসেবে নয়, সেবক হিসেবেরাষ্ট্র পরিচালনা করছেন। আমাদর প্রত্যককও সই একই মানুসিকতা নিয় এগিয় যত হব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালর মধ্য উনত সমদ্ধ স্মার্ট বাংলাদশ গঠনের ঘােষণা দিয়েছেন। এই উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদশ গঠন আমাদর সকলক একাত্মতা পাষণ কর কাজ কর যত হব। আপনাদর যার যার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিক ও সুষ্ঠুভাব পালন করত হব। পরিশেষে এ ধরণের প্রশিক্ষণ আয়াজনের জন্য তিনি আইআরটি সংশ্লিষ্টদর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
Leave a Reply